মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
সেক মোহাম্মদ আফজাল, বিশেষ প্রতিবেদক
আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ফরিদপুরের পুলিশের সমালোচনা করেছেন ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু। রোববার জেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে নগরকান্দায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় পুলিশ সুপার মো. শাজাহানের সমালোচনা করেন এমপি শাহদাব। তবে সভায় পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন না। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার।
সভায় এমপি শাহদাব বলেন, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সহস্রাধিক ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নগরকান্দা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা এবং চেয়ার ভাঙচুর করেছে। পুলিশ চেয়ে চেয়ে দেখেছে।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার বলেন, ‘আমি মনে করি এসপি, ডিসি, সংসদ সদস্য এক একটি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান মুখোমুখি দাঁড়ালে আমাদের জন্য ভালো হবে না। নির্বাচনের আগে নানাভাবে পানি ঘোলা করা হয়ে থাকে। কেউ যাতে পানি ঘোলা করতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান বলেন, রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন। নেতাদের মধ্যে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা অনেক জায়গায় আছে। আমাদের নেতারা আলোচনায় বসে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করলে ভালো হয়। জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন সবাই একসূত্রে বাধা। সবাইকে একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান, ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র অমিতাভ বোস, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, সালথা উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াদুদ মাতুব্বর, চরভদ্রাসন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কাউসার প্রমুখ।
১১ মে বিকেলে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বিশেষ সভা করতে যাওয়ার পথে দলের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ফরিদপুরের পুলিশের সমালোচনা করেছেন ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু। রোববার জেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বর্তমানে নগরকান্দায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় পুলিশ সুপার মো. শাজাহানের সমালোচনা করেন এমপি শাহদাব। তবে সভায় পুলিশ সুপার উপস্থিত ছিলেন না। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার।
সভায় এমপি শাহদাব বলেন, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে সহস্রাধিক ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নগরকান্দা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা এবং চেয়ার ভাঙচুর করেছে। পুলিশ চেয়ে চেয়ে দেখেছে।
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার বলেন, ‘আমি মনে করি এসপি, ডিসি, সংসদ সদস্য এক একটি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান মুখোমুখি দাঁড়ালে আমাদের জন্য ভালো হবে না। নির্বাচনের আগে নানাভাবে পানি ঘোলা করা হয়ে থাকে। কেউ যাতে পানি ঘোলা করতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান বলেন, রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন। নেতাদের মধ্যে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা অনেক জায়গায় আছে। আমাদের নেতারা আলোচনায় বসে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করলে ভালো হয়। জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন সবাই একসূত্রে বাধা। সবাইকে একসঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান, ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র অমিতাভ বোস, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, সালথা উপজেলা চেয়ারম্যান ওয়াদুদ মাতুব্বর, চরভদ্রাসন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কাউসার প্রমুখ।
১১ মে বিকেলে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বিশেষ সভা করতে যাওয়ার পথে দলের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
