চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি: আহমদ রেজা

বরাবরের মতই প্রাকৃতিক দূর্যোগ, মানবসৃষ্ট দূর্যোগসহ দেশের যে কোন ক্রান্তিলগ্নে আনোয়ারা থানার পুলিশ,গ্রাম পুলিশ,রেড ক্রিসেন্ট সবসময় জনগনের পাশে দাঁড়ায়। তারই ধারাবাহিকতায় কর্ণফুলী নদীর উপকূলীয় অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসা স্বরনকালের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ এর তান্ডবে জানমালের নিরাপত্তার নিমিত্তে , আনোয়ারা উপজেলা ওসি হারুনুর রশিদ কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত), সচেতন করেন। চট্টগ্রাম, আনোয়ারা গহিরা, রায়পুর, এবং পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত কে ৮ নং সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তার মধ্যে আনোয়ারা উপজেলা সহ সকল ইউনিয়ন দুর্যোগ কালীন দায়িত্বে, উপজেলার বিভিন্ন দলনেতা/ সদস্যারা আসন্ন মহাবিপদ সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে গ্রাম মহোদয়ের নির্দেশনা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জনাব ইসতিয়াক ইমুন আনোয়ারা উপজেলা এবং জেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কমান্ড্যান্ট বেলাল ,১নং বৈরাগ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নওয়াব আলী। ১,২,৩, ইউপি মহিলা সদস্য, ইউপি পুরুষ সদস্যদের নিয়ে সাইক্লোনে ১৫ (পনের) খেওয়া ঘাট সকল থেকে যআত্রঈ পারাপারে নৌকা ⛵ চলাচল বন্ধ করেন।এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে উপজেলার প্রতিটি গ্রামীণ জনসাধারনের মধ্যে মাইকিং ও টহলের মাধ্যমে জোরেসোরে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এর ফলে সর্বসাধারণের ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ এর মহাবিপদ সংকেতের প্রস্তুতি নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের অনুমোদিত ৫৬ (ছাপ্পান্ন) টি আশ্রয় কেন্দ্রসহ বিত্তশালীদের ব্যাক্তিগত বহু ভবনে আশ্রয়ের জন্য আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। ফলে সম্ভাব্য আক্রান্ত অঞ্চলের মানুষজন আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে রওনা হচ্ছেন ।

গকালীন ও দুর্যোগপরবর্তী সমস্যা মোকাবেলায় প্রস্তুতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে উপজেলা কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) আনোয়ারা উপজেলা ওসি হারুনুর রশিদ ৯৯৯ কল দিয়ে তথ্য ও যোগাযোগ করতে বলেন, “মহাপরিচালক মহোদয়ের নির্দেশে উপজেলায় সকল সদস্য পুরোপুরি প্রস্তুত আছেন। ইউপি চেয়ারম্যান নওয়াব আলী সকল আশ্রয়তাদের শুকনা খাবার, নিরাপদ পানি ,ও পর্যাপ্ত রয়েছে। দুর্যোগে জনসচেতনতার মাধ্যমে জানমাল রক্ষায় জীবনের ঝুকি নিয়ে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।রেড ক্রিসেন্ট, পুলিশ, গ্রাম পুলিশ, স্বেচ্ছাসেবক দল, সকল ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার‌‌‌