শাহিনুর ইসলাম শাহিনঃ
নন ফাংশনের গল ব্লাডার কারো শরীরে হয়ে গেলে তার জীবনটি বাচাঁর জন্য সহজেই হজমের ভালো ভুমিকা আর রাখতে না পারার ন্যায় তেমনি কোন অকার্ষকর বিরোধী দলকেও এই দেশের সাধারণ মানুষ হয়তো আগামীর নির্বাচনে আর দেখতে চান কিনা ! সরওয়ার মোরশেদ-
স্বর্ণকারের খাঁটি সোনার তৈরী অলংকারের ছাপ লাগিয়ে চকচক করা গোল্ডেন কালারের শংকর ধাতুর পিতল দিয়ে তৈরীর অংলকার গুলো এখন যেন সব গরীব মানুষের জন্য উপযোগী করে তুলে ব্যবহারের পথ দেখিয়ে দেওয়াটা হয়ত আগামী দিনের জন্য তেমন শুভকর নাও হতে পারে । আবার নিজ নিজ শরীরে নন ফাংশনের গল ব্লাডার রয়েই গেলে তারও জীবনটা বাচাঁর জন্য যেমন সহজেই হজমের ভালো ভুমিকা রাখতে না পারার মতো এই দেশের জনগণের পক্ষের কথা বলার নৈতিকতা না রাখার মতো নন ফাংশনের গল ব্লাডার কাজহীন রুগ্ন ও অস্বাভাবিক/ অকার্ষকর বিরোধী দলকে সাধারণ মানুষ হয়তো আগামীর নির্বাচনে আর দেখতে চান কি ? এই বিষয়টি এখন সবাই মিলে ভেবে সমন্বয়ের মাধ্যমে উত্তরণের পথ বাহির করার প্রয়োজন আছে বলে অনেকেই মনে করেন!
দীর্ঘ মেয়াদে সমাধানের চিন্তার স্পেস তৈরীর জন্য বর্তমান সরকারকেই আগামী ২০৪১ সালের মিশন-ভিশন পালনের ইচ্ছার প্রতিপালনে খুব দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করতে হবে। বর্তমান সরকার দেশ-জাতি উন্নয়নের প্রবীণ কারিগর। প্রকৃতিতে জীব মানেই জেন্ডার আছে, তাই প্রানীর বৃদ্ধিও চলমান। সরকারের মাথায় রাখতে হবে আগামী ১০ বছর পর এই দেশের জনসংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়ে হয়তো ২৫ কোটি থেকে ২৭ কোটিতে দাঁড়াতে পারে। আগামীর দীর্ঘ জনসংখ্যার এই স্বল্প কর্ম তৈরীর ৮৫% সাধারণ শিক্ষার মানুষকে বাঁচার জন্য সরকার কীভাবে সক্ষম আয়ের পথ দেখাতে পারবেন? তাই সরকারকে এখনই ভাবতেই হবে এবং আগামীতে এক নন্বরের এক নন্বর শিক্ষা হিসেবে সর্ব ক্ষেত্রে কারিগরি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতেই যুক্ত করে ব্যবহার করতে হবে।
যদি আগামীতে পৃথক পৃথক নিষেধাজ্ঞা এসেই যায়। এর জন্য হলেও দীর্ঘ মেয়াদে রাজনীতিতে সুফলের স্বার্থে সরকারি দল সহ সকল বিরোধী দলের মাঝে আজ হোক অথবা কালকে হলেও সকল দলের সমন্বয়ে সমঝোতার প্রয়োজন আছে বৈকি!
নিজ নিজ বংশকে ধরে রাখার জন্য যদি প্রানীর জেন্ডার থাকা আবশ্যিক হয়, তবে সব দলেরও জেন্ডারের নিয়ন্ত্রন থাকা উচিত। আবার ধরুন, কথার কথা বাংলাদেশের বর্তমান বিরোধী দলের কোন জেন্ডারই নাই, কেবল নির্ধারিত নামীয় বিরোধী দলটিতে নীতির কমতি থাকা অথবা জনস্বার্থের পিছনে পরে থাকা তেমন যে কোন অকাজের বিরোধী দলকেই এদেশের মানুষ বারবার কেন চাইবেন?কেউ স্থায়ী ভাবে নিবেন না।
পিতল দিয়ে তৈরীর অংলকার যেমন শুধু শোভাই পায়। অপরদিকে, নন ফাংশনের গল ব্লাডার এমন অকাজের ক্ষেত্রে শরীরে কোন এন্টিবায়টিক কাজই আসে না। তদ্রুপ নন ফাংশনের এই ধরনের বিরোধী দলকে সাধারণ জনগণ বারবার কেন গ্রহণ করবেন ? এ নিয়ে কেন মাথা ঘামাবেন? তাই আগামী থেকে আগামীর জন্য দেশের ভিতরে সব মানুষের মাঝে শান্তি ফিরে পাওয়ার এবং বর্তমান সংবিধানের আলোকেই বার-বার সকল নিবন্ধিত/ অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে সাথে নিয়েই পরবর্তীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন সকলের নিকট গ্রহনযোগ্য করার লক্ষে আমার সলিউশনের ফর্মুলাটি বর্তমান সাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন করার লেখাটি বিভিন্ন সময়ে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর দেশ মানেই সারল্য প্রকৃতির গনতন্ত্রের প্রতীক। বঙ্গবন্ধুর দেশ মানেই বিরোধী দলে থাকাও। বঙ্গবন্ধুর দেশ মানেই সব জনতার দেশ এবং কারিগরি শিক্ষা কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই দেশ ।
সলিউশনের ফর্মুলাটি অন্তত সব দল মিলে-মিশে একবার করে পড়ে দেখুন, এখানে কি লেখা আছে? এবং ভাবুন, প্রয়োজনে আমাকে নিয়ে সমালোচনা করুন, দেখুন একটি শব্দও কোন নির্ধারিত দলের জন্য আছে কিনা! কারো মেধা যদি অর্থের কাছে হার মানে, এবং মূল্যহীন মনে করা হয় তবে সমাধান কিভাবে আসবে? রাজনৈতিক সলিউশনের ফর্মুলাটি ১৭ কোটি মানুষের পক্ষ থেকে আমিই প্রথম দিতে পেরেছি। আপনারা গ্রহন করেন আর নাই মানেন। ফর্মুলাটি যা এখন সব দলের পক্ষে না গেলেও সকল মানুষের গনতন্ত্রের জন্য একেবারেই সঠিক আছে। হয়তো একদিন ঠিকই ফর্মুলাটির কাছাকাছি নিবন্ধিত/ অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকেই এগিয়ে নিতে হবে এবং এর বিকল্প কোন উপায়ও থাকবে না। সাধারণ জনগণের জন্যই সারল্য প্রকৃতির সরকারি দল ও গরল প্রকৃতির বিরোধী দল এদেশের মানুষ এখন কেবলই দেখতে চান কি!
বর্তমানের সাংবিধানিক উপায়ে সরকার এর বাহিরে যেতে পাবেন না, বলেই শূধুই সমাধান আর সমাধান আছে আমার রাজনৈতিক সলিউশনের ফর্মুলাটিতে। তাই পড়ে দেখুন! ইতোমধ্যে জাতীয় দৈনিক মানব জমিন পত্রিকায় আমার ফর্মুলার মতো করে ”ভোটারকে কাছে টানার নয়া কৌশল” হিসেবে কেউ কেউ এর বিকল্প কাছাকাছি উপায় খুজঁছেন তারই খবরটি গত ০৮/১২/২০২৩ইং তারিখে দৈনিক মানব জমিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছ।