হোসেন বাবলাঃ

চট্টগ্রাম বন্দর নগরীর ঐতিহ্যবাহী হালিশহর বেগম জান উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র -ছাত্রী পরিষদের উদ্যোগে বিজয় দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অত্র বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র (ব্যাচ-৯৪),দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১১আসনে তৃণমূল আওয়ামী লীগের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী জিয়াউল হক সুমন বলেছেন, ভোটে নির্বাচিত হলে আমার প্রথম কাজ হবে অত্র অঞ্চলে (বন্দর-ইপিজেড পতেঙ্গায়) একটি ভালো মানের হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা । শিক্ষা জীবন থেকে আজ পর্যন্ত কোনো প্রকার উৎশৃংখল ও অশ্লীল ভাষায় কথা বলতে জানিনা।‌ ব্যাক্তি বিশেষ ও কিছু উৎসুক -বে রসিক অছাত্র নেতা সাংগঠনিক ভাবে পরাজিত আবুল -তাবুল বকছেন! সর্তক হয়ে কথা বলবেন, আমি ভোট লড়াইয়ে একদিন খেলো। আর ০৭ তারিখ হবে চূড়ান্ত পর্বের খেলা।
অপর দিকে স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও প্রাক্তন ছাত্র -ছাত্রী পরিষদ পূণর্মিলনী‌ কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ ইব্রাহিম খলিল এর সভাপতিত্বে ও প্রাক্তন ছাত্র, আঃ লীগ নেতা মোঃ মোরশেদ আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন চসিকের প্যানেল মেয়র ( মহিলা কাউন্সিলর) মিসেস আফরোজা কালাম, জাতীয় শ্রমিক লীগের অন্যতম নেতা, সাবেক কাউন্সিলর হাজ্বী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ৩৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মোঃ মোরশেদ আলী,৪১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী ছালেহ আহমদ চৌধুরী,নগর আওয়ামী লীগ সদস্য হাজী মোঃ হারুন উর রশীদ, ইপিজেড থানা আঃ লীগ সভাপতি হাজী সুলতান নাছির উদ্দিন, বন্দর থানা আঃ লীগ নেতা শাহনেওয়াজ চৌধুরী,অধ্যক্ষ কামরুল ইসলাম,৩৮নং ওয়ার্ড আঃ লীগের হাজী মোঃ হাসান, আবু নাছের রনি,সাহেদ বশর,এম হাসান মুন্না ।
এছাড়া আরো শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রাক্তন ছাত্র -ছাত্রী পরিষদের পক্ষে শাহ নিজাম উদ্দিন মামুন, মোঃ মামুন, খোরশেদ আলম, আঃ আজিম, মোর্শেদ হোসেন, মোঃ ওমর ফারুক, মোঃ মুছা আলম, মনজুর আলম, দিদারুল আলম দিদার, নূরুল আলম টেন্ডল, শিক্ষিকা কামরুন্নেসা, আফরোজা খানম, জাকির মিয়া,আলী নেওয়াজ, জাবেদ হোসেন, আলাউদ্দিন ফারুক, ইব্রাহিম খলিল বাদশা, মোঃ জহুরুল ইসলাম, মোঃ ইরান, জামাল হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা শামসুল হক, মাহাবুবুল হক হিরু, মোঃ ইলিয়াস, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মানিক সহ বিভিন্ন ব্যাচের দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ প্রতিনিধিরা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। এসময় অন্যান্য বক্তারা বলেন, বিগত বছরের সাংসদ এই অঞ্চলের বন্দর খাইয়ে,তেল খাইয়ে, চেম্বারও খাইয়ে।আর খায়তে ন দিয়ূম।
ঐ সুবিধাবাদী অভিজাত্যর মাতা‌ মোঠাকে বিদায় দিয়ে নবাগত কে বরণে সবাই বিজয় মাসে চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শেষে মহান বিজয় দিবসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়েছে।