চট্রগ্রাম প্রতিনিধি, আহমদ রেজা
চট্রগ্রাম সহ বিভিন্ন গ্রাম ও মহল্লাতে প্রতি বছরের নিয়মানুসারে ১৫ দিনে খতমে তারাবি আদায়ের মধ্যে মুসলমান জাহানের ৭০ হাজার সাওয়াবের সামিল করে এবাদাত অংশ গ্রহন করে। আল্লাহ নৈকট্য লাভের নিজের কে অংশ গ্রহন করেন এবং কিছু মসজিদে ১০-১২ শেষ হয়। আবার বেশ কিছু মসজিদে ২৭ দিনে শবে কদর রাতের সালাতে তাজবি মাধ্যমে খতমে তারাবি আদায় হয়।বিশেষ ভাবে দেখা যায়।চট্রগ্রাম সহ গ্রামঞ্চল গুলো ১৫ দিনে খতমে তারাবি দুই জন হাফেজ এর মাধ্যমে ৩০ পারা কোরাআনুল করিম আদায়ের মাধ্যমে খতমে তারাবি শেষ করেন।
উত্তর বন্দর শেক মোহম্মদ মদন চৌধুরীর মসজিদে ১৫ তারাবি মধ্যে দিয়ে খতমে তারাবি শেষ করেন দুই হাফেক কারির মাধ্যমে।
বিশেষ নিয়মানুসারে উত্তর বন্দর শেক মোহম্মদ মদন মদন চৌধুরীর শাহী জামে মসজিদের পেস ইমাম ও খতিব জনাব মাহফুজুর রহামানে পরিচালনার মধ্যে দিয়ে সুন্দর সু সাস্থ্য রেখে ট্রুটি মুক্ত করে কোরআন খতম আদায়ের আল্লাহ পাকের নিকট শুকরিয়া আদায় করে বলেন।আল্লাহ পাক খতমে তারাবি সকল ভুল ট্রুটি ক্ষমা করে প্রত্যেক মুসলমানের গুনাখাতা মাপ করে। দিয়ে আগামীতে সুন্দর ও শাস্তিপূর্ন্য ভাবে আদায় করার তৌফিক দান করুন। সে মসজিদে সকল মোমিন মুসলমান ইমানদার সহ মুরুব্বিয়ানিদের রুহানীর সাওয়াবের মিলাদ জিকির, দরুদ পাঠের মধ্যে মোনাজান শেষ করে। মিলাদ শেষে এলাকার মান্য গন্য ব্যক্তি এম এ আজিজ বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী মিলাদের শেষে সাওয়াবের আশা তাবুরকের ব্যবস্থা করেন।এবং সকলের নিকট ক্ষমা ও নিজেদের গুনা মাপের জন্য আজকের দিন টা যেন আগামী দিনের সুন্দর ভাবে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জামায়াতে নামাজ আদায়ের পাশা পাশি গুনা মাপ চাওয়ার সুযোগ হয়।কারণ ঈদুল ফিতর কে ঘিরে সবাই কেনাকাটায় নিজেদের ব্যস্ত রাখের প্রতিবছর মত মসজিদে ৩০ রমজানের সুরা তারাবি ও ইতাখাব চালু থাকবে মসজিদে।
রোকনুজ্জামান রোকন কর্তৃক সম্পাদিত
© All rights reserved