ফয়সাল আহমেদ, জবি প্রতিনিধি।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রণীত প্রহসনের অভিন্ন নীতিমালা প্রতিহিত এবং নবম পে-স্কেল প্রধান ও নবম পে-স্কেল ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত ৫০% মহার্ঘভাতার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী সমিতি এবং সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।
সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে দুই সমিতির সদস্যরা বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশন (বাআবিকফ) কর্তৃক ঘোষিত শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালা কোনভাবেই বাস্তবায়ন করতে দিবো না। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করি, তারা ন্যায় নীতির মধ্য দিয়ে কাজ করি।
কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আমরা আমাদের দাবিতে অটল থাকব। ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালা কোনভাবেই বাস্তবায়ন করতে দিব না।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়ক কর্মচারী সমিতির সভাপতি মো. আবু সাইদ বলেন, এমন কত নীতিমালা আমরা মেনে নিবো না। যেটা আমাদের পরিবারের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে কারণ আমরা এখানে কাজ করে পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করি।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রণীত প্রহসনের অভিন্ন নীতিমালা প্রতিহিত এবং নবম পে স্কেল প্রধান ও নবম পে স্কেল ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত ৫০% মহার্ঘভাতার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী সমিতি এবং সহায়ক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।
(সোমবার) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে দুই সমিতির সদস্যরা বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশন (বাআবিকফ) কর্তৃক ঘোষিত শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালা কোনভাবেই বাস্তবায়ন করতে দিবো না। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করি, তারা ন্যায় নীতির মধ্য দিয়ে কাজ করি। এখানে কাজ করে আমরা পরিবার চালাই তারা কি সেটা জানে না।
কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ইউজিসি কর্তৃক অভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়ন, পে-স্কেল ঘোষণা করা এর পূর্ব পর্যন্ত ৫০% মহার্ঘ ভাতা এই দাবি বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত আমরা আমাদের দাবিতে অটল থাকব। ইউজিসির অভিন্ন নীতিমালা কোনভাবেই বাস্তবায়ন করতে দিব না।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়ক কর্মচারী সমিতির সভাপতি মো. আবু সাইদ বলেন, এমন কত নীতিমালা আমরা মেনে নিব না। যেটা আমাদের পরিবারের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে কারণ আমরা এখানে কাজ করে পরিবারের সদস্যদের ভরনপোষণের ব্যবস্থা করি। আমরা সঠিকভাবে নীতিমালা চাই।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশনের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ মে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সঙ্গে বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশনের (বাআবিকফ) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী নিয়োগ, পদন্নোতি ও পদন্নোতি সংক্রান্ত সভায় মতবিনিময় হয় কিন্তু বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন তাদের মতামতকে উপেক্ষা করে অভিন্ন নীতিমালা বাস্তবায়নের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তা যদি বাস্তবায়ন হয় তবে প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা ভীষণ ক্ষতির সম্মুখীন হবে।
রোকনুজ্জামান রোকন কর্তৃক সম্পাদিত
© All rights reserved