মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৬ অপরাহ্ন

চৌগ্রাম ইউনিয়নের আস্থা ও উন্নয়নের মাঝি আলহাজ্ব জাহেদুল ইসলাম ভোলা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩
  • ৩৭৫ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

নাটোর সিংড়ার ১০ নং চৌগ্রাম ইউনিয়নে ২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন দেন চলনবিলের নৌকার মাঝি এড. জুনাইদ আহমেদ পলক, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী মহোদয়। তারপর থেকে শুরু হলো ইউনিয়নের উন্নয়ন । সে প্রতিনিয়ত উক্ত ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, মসজিদ, মাদ্রসা, শ্মশান, ঈদগাহ মাঠ, কবরস্থান সহ নানা প্রকার উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। যা ইতিপূর্বে ১০০ বছরেও কেহ করতে পারে নাই। তিনি তার ইউনিয়নে সাংগঠনিক দিক দিয়ে অদ্বিতীয়, কর্মীবান্ধব একজন নেতা। এলোমেলো সংগঠন কে পূর্নমাত্রায় রুপান্তর করেছেন। সে ৯ টি ওয়ার্ডের সকল অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীদের এক ডাকে সারা দেবার যোগ্যতা অর্জন করেছেন।


সে ইউনিয়ন বাসীকে সর্বদা এড. জুনাইদ আহমেদ পলক, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের অভাব পূরন করে রাখেন। দলীয় দিক দিয়ে কঠোর হাতে ইউনিয়ন কে আগলিয়ে রেখেছেন । তিনি অপরাধীদের কাছে মাথানত করেন না। চুরিডাকাতি, মাদক সেবনকারীদের শক্তহাতে দমন করেছেন। গরীব অসহায় মানুষের জন্য নিবেদিত প্রান। তাদের সুখে দুখে সর্বদা পাশে থাকেন। অন্ধকার ইউনিয়ন পরিষদ কে সে নক্ষত্রে পরিনত করেছেন। চৌগ্রাম ইউনিয়নে সে নিজস্ব অর্থায়নে দলীয় কার্যালয় অফিস ও পরিষদের ভেতরে মসজিদ নির্মাণ করেছেন। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, পুংগুভাতা সহ বিভিন্ন ভাতা মাইকিং করে প্রদান করেছেন। উক্ত ভাতার অর্থ নিতে আর কাউকে আর ইউনিয়ন পরিষদ যেতে হয় না।

নিদিষ্ট লোক দিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ক্যাম্প করে মাসে মাসে ভাতা প্রদানের সুব্যবস্থা করেছেন, এতে অসুস্থ, বয়স্ক মা বাবা ও প্রতিবন্ধীদের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় না। ইউনিয়ন বাসী মনে করেন, আল্লাহ তায়ালা আর্শিবাদ হিসেবে তাহাকে ইউনিয়নের পাঠিয়েছেন। সে একজন ন্যায় বিচারক। দুঃসময়ের ত্যাগী নেতা অথচ সঠিক ভাবে দ্বায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মাঝে মাঝে তাহাকে অনেক বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। তবুও শতবাধা পেরিয়ে আজও চৌগ্রাম ইউনিয়ন বাসীকে নিরাপদে রেখেছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির অরো খবর
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com