বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৬ পূর্বাহ্ন

কিশোর কিশোরী,প্রেম কাহিনী।

মোঃ আবেদ আহমেদ- সাহিত্য সম্পাদক
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৪৮ জন দেখেছেন

কিশোর কিশোরী,প্রেম কাহিনী।

লেখকঃ শেখ মশিউর রহমান

 

একটি গ্রাম ছিলো গ্রামের নাম সুন্দর পুর। সেখানে এক ছেলে ছিলো বয়স হবে কতই, মাত্র ১৩ বছর ছেলেটি নাম ছিলো আশিকুর রহমান। পাশে গ্রামের নাম ছিলো নন্দন পুর। একটি পরিবারে একমাত্র বড় মেয়ে নাম ছিলো রুমা আক্তার। ছেলেটি পড়তে অষ্টম শ্রেণিতে মেয়েটি পড়তে ক্লাস সপ্তম শ্রেণীতে। তাঁরা দুইজন এক স্যারে কাছে পড়তেন। সেখানে স্যারের বউ ছিলো সবাই আন্টি বলে ডাকতেন তিনি খুব ভালো ছিলেন। আন্টি একটি মেয়ে ছিলো তার নাম লতিকা।ছেলেটি বড় ভাই সেই স্যারে প্রাইভেট পড়াতেন। মেয়েটি তার পরের ব্যাচে পড়তেন। আশিকুরের বড় ভাই সব সময় বলতেন,মনের মধ্য লাডু ফুটাবেন না।

আশিকুর মেয়েটিকে হঠাৎ ভালোবেসে ফেলে। কিন্তু প্রকাশ করতে পারেন না। তার বড় ভাইয়ের কথা মনে করে।আশিকুর আর লতিকা বন্ধু ছিলো। লতিকা জন্মদিন সবাইকে দাওয়াত করেন।সেখানে রুমা আশিকুরকে প্রতি ভালোবাসা দেখায়। আশিকুর বুজতে পারেন। রুমা ব্যাচের বন্ধু ছিলো তার নাম সোহান। একদিন আশিকুর ও সোহান একসাথে আসরে নামাজ পড়তে যায়। সেই সময় সোহান আশিকুরকে বলে ভাইয়া,আপনি কাউকে ভালোবাসেন।

আশিকুরঃ সত্যি কথা বলবো।

সোহান বলেঃ বলেন।

আশিকুর বলেনঃ আমি রুমাকে মনে মনে ভালবাসে ফেলছি তুমি কিছু করতে পারবেন।

সোহান বলেনঃ ওকে ভাইয়া ১০০% করো দিবো।

সোহান রুমাকে গিয়ে বললেন তোকে আশিকুর ভাইয়া অনেক ভালোবাসে। কিন্তু রুমা বিশ্বাস করে না।

তারপর সোহানকে বলে ভাইয়া আমাকে নিজে বললে বিশ্বাস করবো।

আশিকুর প্রথম কোন মেয়ে কে প্রস্তাব দিতে যাচ্ছে।

ভয়ে তার পা কাঁপছে।

সে একদিন আগে,গোলাপ ফুল কিনতে গেলে, নার্সারী কিন্তু প্রায় ১০ মিনিট ধরে ডাকলে কাউকে পাইনি,আশিকুর ফুল দরকার সেই জীবনে ফুল চুরি করে।

সেই ফুল ফ্রিজে রাখে দিয়েছে।

পরে দিন সেই নিয়ে প্রস্তাব দিলে।তারপর রুমা কিছু না বলে চলে গেলে।

তাদের রিলেশন শুরু হয়ে গেলে।কিন্তু অন্য ৫/১০ জন মানুষ যেমন করে রিলেশন করে সেই রকম ছিলো না।তাদের ছিলো ভিন্ন রিলেশন।তারা দুইজন কথা বলে চিঠি মাধ্যমে।মেয়েটি তাঁকে চিঠি লেখে,তারপর ছেলেটি লেখে। এভাবে বেশ কিছু দিন যায়।তারপর ছেলে বোন একদিন চিঠি পাই তারপর ছেলেটি ভাইকে জানায়।

তারপর বেশকিছু দিন কাটে।রুমার গ্রামের এক ভাই ওকে পছন্দ করে।কিন্তু রুমা রাজি হয়নি।সেই ছেলে নাম ছিলো রাজু। রুমা যে স্কুলে পড়তেন। তাঁর বন্ধবী ছিলো তার নাম মারিয়া। মারিয়া চাচা প্রাইভেট পড়াতেন। রাজু একদিন বলেন। স্যার আপনার চাচাতো বোনের সাথে রুমা পড়ে না। সেই রিলেশন করেন।আপনার পাশে গ্রামের আশিকুরে সাথে। তিনি খবর নিয়ে জানতে পারেন সত্যি। রুমা চাচকে এই বিষয় অবগত করেন।তার চাচা এই কথা শুনে। রুমা মারধর করেন।রুমা নিজে বাঁচাতে অনেক মিথ্যা কথা বলেন।

এদিকে আশিকুর ভাইকে জানান।এবং স্যারের সাথে বিষয় অনেক কথা।অনেক বড় কাহিনী।

শেষ পযন্ত তাঁদের দুইজনের মধ্য দুই বছরে থেকে কথা হয় না।কিন্তু আশিকুর মেয়ে খুব ভালোবাসেন।রুমা অপেক্ষা করতে বলেছিলে, আশিকুর অপেক্ষা আছেন।তাঁদের কবে শেষ হবে তা কেউ জানে না হয়তে মৃত্যু পর।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির অরো খবর
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com